Bangladesh
Limited factories to operate during Ramadan: Hasina
শেখ হাসিনা বলেন, যেহেতু গাজীপুর ইন্ড্রাস্টিয়াল বেল্ট, তাই এখানকার বিশেষ করে রফতানিমুখী প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, যারা শিল্প-কারখানা খুলতে আগ্রহী তাদেরকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে অনুস্মরণ করতে হবে। তাদেরকে শ্রমিকদের সুরক্ষার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিতে হবে।
তিনি বলেন, ‘অনেক ইন্ডাস্ট্রির নিজস্ব জায়গা আছে, সেখানে যদি তারা শ্রমিকদের স¦াস্থ্যসম্মতভাবে থাকার ব্যবস্থা করতে পারেন তহলে সবকিছু সহজ হবে। আমাদের ওষুধ শিল্পঘুলো করোনাভাইসের জন্য অ্যাপ্রোন, পিপিই থেকে শুরু করে মাস্ক, হেড ক্যাপ ও সু ক্যাপের মত সামগ্রীতো তৈরি করছে, তাদের জন্যতো শিল্প খোলা রাখতে হচ্ছে। একইভাবে রফতানীমুখী শিল্পও খোলা রাখা যেতে পারে। তবে এর জন্য তাদেরকে শ্রমিকদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিশ্চিত করত হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছুদিন আগে হঠাৎ করে সুপারভাইজার দিয়ে গ্রার্মেন্টস শ্রমিকদের ডেকে নিয়ে আসা হয়েছিল। এটা কোনোমতেই ঠিক হয়নি।
এই আসা-যাওয়ায় তারা নিদারূন কষ্ট পেয়েছে। আবার পরদিনই বলেছে চলে যাও। যেখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পূর্ণ বন্ধ সেখানে মেয়েরা পর্যন্ত মাইলের পর মাইল হেঁটে এসেছে। এইভাবে তাদেরকে আর যেন ডেকে আনা না হয়।
তাদেরকে আনতে হলে আনার ব্যবস্থা করতে হবে, আবার তাদের থাকার ব্যবস্থাও করতে হবে। তারা যেন স্বাস্থ্য বিষয়ে সুরক্ষা রেখে থাকতে পারে। এসব শর্ত যারা মানবেন তারা কারখানা চালু করতে পারবেন।
