Bangladesh
Padma Setu;: 35 Chinese workers under monitor
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, সম্প্রতি নববর্ষ উৎসব উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে সাড়ে ৭ হাজার জন চীনে গেছেন। কিন্তু ফিরে এসেছেন ২ হাজার ৩০৮ জন। এতে পদ্মা সেতুসহ উন্নয়ন প্রকল্পে কাজে প্রভাব পড়বে কিনা- জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে এক হাজারের মতো চীনা শ্রমিক বা কর্মী কাজ করেন, তাদের মধ্যে দেড়শ জন শিফটিং ছুটিতে থাকে। এতে আমাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনায় বা পদ্মা সেতু নির্মাণকাজে অসুবিধার সৃষ্টি হয় না।’
তিনি বলেন, ‘এ মাসের ১৮ তারিখ থেকে যারা আসছে তাদের ব্যাপারে আমাদের নজরদারি আছে এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছি, ৩৫ জনের মতো এসেছে। নিয়ম অনুযায়ী ১৪ দিন তাদের কর্মকাণ্ডের বাইরে রাখা হচ্ছে। আমাদের কর্মকাণ্ড কোনোভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে না। এর আগেও শিফটিং ছুটিতে যেত তারা, একশ থেকে দেড়শ জন ছুটিতে যেত শিফটিংয়ে, পদ্মা সেতু নির্মাণকাজে সমস্যা হতো না।’
চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপ মূল সেতু নির্মাণের কাজ করছে। নদী শাসনের কাজ করছে চীনের সিনোহাইড্রো করপোরেশন।
গত ৩১ ডিসেম্বর চীনের হুবেই প্রদেশের উহানে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়।
এরপর থেকে পাল্লা দিয়ে দেশটিতে আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে।
চীনের ন্যাশনাল হেলথ কমিশনের তথ্যানুযায়ী, করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত চীনে ১৩২ জন মারা গেছেন।
আক্রান্ত হয়েছেন আরও প্রায় ছয় হাজার।
