Bangladesh

Incessant rains to lash Bangladesh for three more days
রাজধানীতে আজ মঙ্গলবারও চলছে সকল থেকে মুষলধারায় বৃষ্টি (ছবি : সংগৃহিত)।

Incessant rains to lash Bangladesh for three more days

Bangladesh Live News | @banglalivenews | 21 Jul 2020, 09:17 am
As Bangladesh is witnessing its worst floods in one and a half decades, weather forecasters have said the rains will continue to lash the south Asian nation for three more days till July 23.

বৃষ্টির কারণ সম্পর্কে আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে মৌসুমি বায়ু সক্রিয় রয়েছে। বঙ্গোপসাগরের উত্তরাংশে প্রবল সক্রিয় অবস্থায় রয়েছে। এ কারণেই দেশের সব জায়গাতেই ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। মঙ্গলবার সকালে আবহাওয়া দপ্তরের ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। তবে বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা খুব একটা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।
আবহাওয়া দপ্তরের সকালের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, গতকাল সোমবার সকাল ৬টা থেকে আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানী ঢাকায় বৃষ্টি হয়েছে ১১০ মিলিমিটার। ছয় ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে কক্সবাজার জেলায়, ৫১ মিলিমিটার। এ ছাড়া কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ৩৩, ময়মনসিংহে ৩৭, কুমিল্লায় ৩১, নোয়াখালীর মাইজদী কোর্টে ৩০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া দপ্তর।
এদিকে মৗসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় এবং এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ কারণে চট্টগ্রাম, মোংলা পায়রা সমুদ্রবন্দর এবং কক্সবাজার উপকূলীয় অঞ্চলকে ৩ নম্বর সর্তকসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একই কারণে রংপুর, রাজশাহী, দিনাজপুর, বগুড়া, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ–পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে ৮৭ মি.মি. বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। সর্বোচ্চ বৃষ্টি ১২২ মি.মি.রেকর্ড করা হয় সিরাজগঞ্জের তাড়াশে।