Bangladesh
Authority fight to remove those capturing old ganges forcefully
মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে কামরাঙ্গীরচরের নবাবচর এলাকায় এ অভিযান শুরু করে বিআইডব্লিউটিএ।
সকাল থেকে দুপুর পৌনে ২টা পর্যন্ত বুড়িগঙ্গার তীর দখল করে গড়ে তোলা শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেয়া হয়ে। অভিযানে উচ্ছেদ করা অবৈধ স্থাপনার মধ্যে রয়েছে পাকা ভবন ৪তলা, দ্বোতলা, টিনসেড, স’ মিল, সিমেন্টের গোডাউন রয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত এই অভিযান চলবে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বলেন, ঢাকার নদী বন্দরের আওতাধীন এলাকায় ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ উচ্ছেদ অভিযান চলবে। ১১ দিনের উচ্ছেদ অভিযানের প্রথম দফায় গণ ২৯, ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি ৪৪৪টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এর মধ্যে কয়েকটি বহুতল ভবনও ছিল। আমরা প্রাথমিকভাবে ৬০০ স্থাপনা উচ্ছেদের পরিকল্পনা করেছিলাম। কিন্তু অভিযানে এসে বাস্তবে দেখি এই সংখ্যা আরও বেশি হবে। যে কারণে এই অভিযান প্রয়োজনে বর্ধিত হতে পারেও বলে জানান তিনি।
বিআইডব্লিউটিএ’র যুগ্ম পরিচালক আরিফ উদ্দিন জানান, ঢাকা সদরঘাট থেকে গাবতলী পর্যন্ত নদীর দুই তীরে ৬০৯টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করা হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে সবই ভাঙা হবে। এসব স্থাপনার মধ্যে ৫৬টি বহুতল ভবন। নদীর জমি উদ্ধারের পর এবার স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা সীমানা চিহ্নিত করে নদীর পাড়ে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করে দেব। ভেতরে গাছ লাগিয়ে দেব, যেন কেউ পুনরায় দখল করতে না পারে।
