Bangladesh
Apart from BNP, AL all mayor candidates' suffers massive defeat
এ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএপির প্রার্থী ছাড়া সবারই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দুই প্রার্থী নৌকায় তুলে এনে এনেছেন ৫৯ দশমিক ১০ শতাংশ ভোট।
আর ধানের শীষের দুই প্রার্থী পেয়েছেন ৩৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ ভোট। অন্য দলগুলোর মধ্যে তৃতীয় অবস্থানে আছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
দলটি দুই সিটিতেই প্রার্থী দিয়ে নিজেদের ঘরে তুলে নিয়েছে ৫৪ হাজার ৭২৫ ভোট। অর্থাৎ ৩ দশমিক ৭১ শতাংশ ভোট পড়েছে হাতপাখা প্রতীকে।
দলটির উত্তরের প্রার্থী শেখ মো. ফজলে বারী মাসউদ পেয়েছেন ২৮ হাজার ২০০ ভোট এবং দক্ষিণের প্রার্থী মো. আবদুর রহমান পেয়েছেন ২৬ হাজার ৫২৫ ভোট।
জাতীয় পার্টি কেবল দক্ষিণে প্রার্থী দিয়েছিল। দলটির প্রার্থী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন লাঙ্গল মার্কায় পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৯৩ ভোট। যা দুই সিটির প্রদত্ত ভোটের শূন্য দশমিক ৩৭ শতাংশ।
বাংলাদেশ কংগ্রেসও কেবল দক্ষিণে মো. আকতারুজ্জামান ওরফে আয়াতুল্লাহকে প্রার্থী দিয়ে ডাব প্রতীকে নিজেদের ঘরে তুলেছে ২ হাজার ৪২১ ভোট।
দুই সিটির প্রদত্ত ভোটের যা শূন্য ১৬ শতাংশ। প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক পার্টি কেবল উত্তরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। দলটির প্রার্থী শাহীন খান বাঘ প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ১১১ ভোট, যা দুই সিটির প্রদত্ত ভোটের শূন্য দশমিক ১৪ শতাংশ।
দুই সিটির মধ্যে ডিএনসিসিতে ভোট পড়েছে ২৫ দশমিক ৩০ শতাংশ ভোট পড়েছে। আর দক্ষিণে পড়েছে ২৯ দশমকি ০৭ শতাংশ। ২০১৫ সালে বিভক্ত ঢাকার প্রথম নির্বাচনে উত্তরে ভোট পড়েছিল ৩৭ দশমিক ৩০ শতাংশ। আর দক্ষিণে পড়েছিল ৪৮ দশমিক ৪০ শতাংশ ভোট।
এবার ঢাকা উত্তর সিটিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আতিকুল ইসলাম নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৪ লাখ ৭২ হাজার ১১ ভোট। আর দক্ষিণে নৌকার প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস পেয়েছেন ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৯৫ ভোট। আর উত্তরে বিএনপি প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ৪১ হাজার ৬১ ভোট। আর দক্ষিণের ধানের শীষের প্রার্থী ইশরাক হোসেন পেয়েছেন ২ লাখ ৬৫ হাজার ১২ ভোট।
